পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে দেশে প্রতিবন্ধী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪৮ লাখ। এদের মধ্যে শারীরিক প্রতিবন্ধীর সংখ্যাই বেশি। স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে প্রতিবন্ধীরা আশঙ্কাজনক হারে পিছিয়ে আছে। প্রতিবন্ধীদের ৪০ শতাংশ স্কুলে যেতে পারছে আর মাত্র ২৭ শতাংশ অর্থনৈতিক কাজে যোগ দিতে পেরেছেন। তবে প্রয়ো
২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ ও শেষ প্রান্তিকে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএস প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তি
সদ্যসমাপ্ত জুন মাসে কিছুটা কমেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বহাল আছে। এই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ হয়েছে, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনো দুই অঙ্কের ওপরে আছে। জুনে কিছুটা কমেও তিন মাস ধরে ১০ শতাংশের বেশি।
গত বছর কাজের জন্য ১৩ লাখের বেশি বাংলাদেশি বিদেশে গেছেন। বিদেশ গমনেচ্ছুকদের প্রায় ৫২ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশই অভিবাসন খরচের টাকা দালালদের হাতে তুলে দেন। আর দালাল ধরে বিদেশ যাওয়ার এই প্রবণতা শহরাঞ্চলের (৪৮.২৫ শতাংশ) তুলনায় গ্রামাঞ্চলে (৫৩.১০ শতাংশ) বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপে এমন ত
দেশের মানুষের গড় মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বর্তমানে তা ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাময়িক হিসাবে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার। যেখানে বর্তমানে দেশে ১৫ ও এর বেশি বয়সী কর্মে নিয়োজিত এবং বেকার জনগোষ্ঠী তথা মোট শ্রমশক্তি ৭ কোটি ১১ লাখ ৬০ হাজার। গত দুই বছরের বেশি সময়ে দেশের শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই সঙ্গে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বেকারের স
দেশে বিবাহিত মানুষের সংখ্যা শতকরা প্রায় ৬৪ জন। সম্প্রতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রকাশিত বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, দেশে বিধবা, বিপত্নীক, তালাকপ্রাপ্ত ও বিচ্ছিন্ন দাম্পত্যের মানুষের সংখ্যাও খুব একটা কম
দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ তরুণ শিক্ষা, কর্মে কিংবা প্রশিক্ষণে নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিক্সের ২০২৩ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এমন তথ্য জানানো হয়।
দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬৪ হাজার ৫। এর মধ্যে কর্মজীবী শিশুর সংখ্যা ৩৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৭। আর ৫ থেকে ১৩ বছর বয়সী বা শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭, যা মোট শিশুর ৪ দশমিক ৪ শতাংশ...
আমাদের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন। উন্নতি রাতারাতি হয় না। প্রযুক্তিকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। কারণ প্রযুক্তিগত সহায়তা ছাড়া পরিসংখ্যান সময়ের সঙ্গে উন্নতি করতে পারবে না...
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি সরকারি–বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়িয়ে অর্থনীতির আকার বাড়ানোর লক্ষ্য ছিল সরকারের। বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগের অভাব ও উচ্চ সুদের হারের প্রভাবের সম্মিলিত ফসল হিসেবে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও শ্লথ প্রবৃদ্ধির ফাঁদে আটকে আছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।
চলতি অর্থবছর, অর্থাৎ ২০২৩-২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি কমেছে ২১ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া, ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের
দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
ছয় বছরের ব্যবধানে প্রতিটি পরিবারের মাসিক ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশের মানুষের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এখন ঋণ করে জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাচ্ছেন। ৩৭ শতাংশ পরিবারই কোনো না কোনোভাবে ঋণগ্রস্ত। জাতীয়ভাবে পরিবারপ্রতি ঋণের পরিমাণ গড়ে ৭৩ হাজার ৯৮০ টাকা।
চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে প্রতিবছরই বাড়ছে সাক্ষরতার হার। এরপরও দেশের সাত বছরের বেশি বয়সী তিন কোটির বেশি মানুষ এখনো নিরক্ষর। এমন বাস্তবতায় ২০৩০ সালের মধ্যে নিরক্ষরমুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
চীনে তরুণদের মধ্যে বেকারত্ব রেকর্ড সংখ্যক বেড়েছে। গত জুনে এই তথ্য প্রকাশ করে চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো। আবাসন খাতে ধসের মধ্যে কারখানার উৎপাদন ও ভোগ্যপণ্যের দাম কমে যাওয়া নিয়ে সরকার যখন উদ্বিগ্ন, সেই সময় এমন তথ্য প্রকাশ পায়।